সহস্র বছর ধরে একই জায়গায় ঠায় দাঁড়িয়ে ছেলেটা এক বিন্দু নড়ে নি সে। একটি পলক পড়েনি তার চোখের কত বার ঝড় উঠল প্রাণপণে আঘাত হানল উপড়ে ফেলবে বলে। কি এক অন্ধ আক্রোশে উড়িয়ে নিলো পরিচ্ছদ। নাঙ্গা দেহ নিয়ে তবু ঠায় দাড়ায়ে সে। কতবার এলো প্লাবন রুদ্র মূর্তি নিয়ে তার ভাসিয়ে নিতে চাইল তারে, পারেনি। ছেলেটার বিশ্বাস ছিল মেয়েটা ফিরে আসবে। তার তিলমাত্র কষ্ট হোক সে চায় নি। মেয়েটা আসেনি। আজো তার গা ঘেঁষে দাঁড়ালেই শুনবে দীর্ঘশ্বাস দমকা হাওয়া ভেবে যাকে বার বার ভুল ভাব। খানিক দাঁড়ালেই অযথাই ভিজে যাবে তুমিও বাতাস ভিজে আছে তার নয়নের জলে। মেয়েটা আসেনি কেন আসেনি? কেন ক্রমশ: দূরে সরে গেল? প্রকৃতির অমোঘ নিয়ম এই। না চাইলেও সরে যেতে হয় দূরে। মেয়েটার বুকের জলও আজ নয়নের জলে নোনা। হাহাকার তার বুক জুড়েও কম নয়। সেখানেও বাতাসে হু হু কান্নার শব্দ। আপনার বুকে তার আপনি আছড়ে পড়ে কত শত ঢেউ। মেলেনা কিছুতেই দোহে আর মাঝখানে দুস্তর পারাবার।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
কাজী জাহাঙ্গীর
ভাবনাটা জটিল হলেও পড়ে ভাল লেগেছে,শুভকামনা রইল।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।